বাগেরহাটে চুরির অপবাদে গোপাল চন্দ্রকে বেধে পাষবিক নির্যাতন
মোঃ ইকরামুল হক রাজিব,ব্যুরো প্রধান খুলনাঃ বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলার ১নং বড়বাড়িয়া ইউনিয়নের চিলনী গ্রামের গোপাল চন্দ্রকে মাছ চুরির অপবাদে হাত পা বেধে পাষবিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
২৭ -০৬ -২০২২ তারীখ রোজ সোমবার রাত আনুমানিক ১০টার সময় গোপাল খান তার মৎস ঘের হইতে বাড়িতে ফেরার পথে স্থানীয় প্রসেনজিৎ বাকচি, পিতা প্রলাদ বাকচী, গোবিন্দ কানা সহ দশ বার জন মিলে তাকে গাছে বেধে পরিকল্পিত ভাবে নির্যাতন করতে থাকে।
এ সময় স্থানীয় জন প্রতিনিধি ইউ পি সদস্য বিন্ষুপদ বর্মন এর উপস্থিতিতে ঘটনা ঘটেছে, ভুক্ত ভোগী সুত্রে জানা যায় তার মৎস ঘেরে সিজনালী সবজী চাষ করে বাজারে আড়তে বিক্রয় করাকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটিয়েছে গোবিন্দ কানা ও তার ব্যাবসায়ী পার্টনার আলামিনের নেত্রীত্বে।তাদের আড়তে মাল না দেওয়া হলো অপরাধ।
এ বিষয় আলামিন সিকদারের কাছে জানতে চাইলে নির্যাতনের কথা অসিকার করেন,এ দিকে নির্যাতনের ভি ডি ও ভাইরাল হলে এলা সহ নির্যাতীত ব্যাক্তির কলেজ পড়ুয়া মেয়ে এবং ছেলে কান্না কাটি করলে গ্রামের লোকজন ঘটনা স্থলে পৌছানোর আগেই গোপাল কে ছেড়ে দেন আলামিন সিকদার, আলামিন সিকদারের নির্যাতনের বহু তথ্য এলাকা বাসীর নখদর্পনে থাকলে ও তারা সাহস পাচ্ছে না মুখে বলতে সাহস পাচ্ছেনা,বর্তমানে ভুক্ত ভোগীর পরিবার হুমকির মুখে দিন কাটাচ্ছে।
তথ্য সুত্রে জানা যায় স্থানীয় ডাঃ মহেশচন্দ্র ঢালীর মৎস ঘের নগত হারীতে নিয়ে চাষ আবাদ করে,ঘের মালিক ডাঃ মহেশচন্দ্র ঢালী চাকরীর সুবাদে দেশের বিভিন্ন জেলাতে থাকতে হয়,উক্ত মহেশচন্দ্র ঢালী কে এ বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন ঘটনার সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে বিচার হোক,এ বিষয় নিয়া এখন ভুক্ত ভোগি তার জীবনের ঝুকি নিয়ে চলাচল করতেছে,তার কলেজ পড়ুয়া মেয়ে তার বাবার উপরে নির্যাতনের বিচার দাবী করেন।