২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিশ্বে তৈরি ১৩১টি ভ্যাকসিনের মধ্যে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে ১৫টির। এরমধ্যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ওষুধ উৎপাদনকারী অ্যাস্ট্রাজেনেকার পরীক্ষামূলক প্রকল্পটি প্রথম ভ্যাকসিন হিসেবে চূড়ান্ত ধাপে পৌঁছেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বলছে, ভ্যাকসিন তৈরিতে তারাই সবথেকে এগিয়ে রয়েছে।
অক্সফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিনের এখন চলছে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ। এর ফলাফল বা কার্যকারিতার বিষয়টি আগস্ট মাসের শেষ নাগাদ জানা যাবে। পরীক্ষায় সফলতার প্রমাণ পাওয়া গেলেই নিয়ন্ত্রকরা জরুরি ব্যবহারের জন্য ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে অক্টোবরের মধ্যেই উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ রোগীরা এ ভ্যাকসিন পাবেন।
যুক্তরাজ্যের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কেট বিনহ্যাম বলেন, ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে অক্সফোর্ড। অন্য ভ্যাকসিন তাদের কার্যকারিতা পরীক্ষা শুরুর অনেক আগেই অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হয়ে যেতে পারে।
অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনটি আন্তর্জাতিকভাবে দ্রুত সরবরাহের জন্য সাপ্লাই চেইন তৈরি করছে ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে ২০০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন তৈরির ফরমায়েশ পেয়েছেন তারা। প্রতি ডোজ ভ্যাকসিন তৈরির খরচ পড়েছে এক কাপ কফির দামের সমান।
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ ৭কে,মেহেরবা প্লাজা ৩৩ তোপাখানা রোড,ঢাকা