লাইসেন্স ছাড়া মিলারও ধান মজুত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেঃখাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রাকৃতিক কোনো ধরনের দুর্যোগ না হলে কৃষকরা আমন আবাদে লাভবান হন। এবারে আমনের বন্যায় যে ক্ষতির কথা বলা হয়েছে তেমন ক্ষতি হয়নি। এছাড়া আম্ফান দুর্যোগেও ফসলের কোনো ক্ষতি হয়নি।আমন ধানের আবাদ জুয়া খেলার মতো বলে তিনি মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেন, সরকার রেশন ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি এবং দুর্যোগকালীনের জন্য খাদ্য সংগ্রহ করে থাকে। কৃষকরা যেন ন্যায্যমূল্য পায় সরকার সেই চেষ্টা করছে।খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে প্রতি বছর ন্যায় চলতি বছরেও আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। গত ৭ নভেম্বর আমন সংগ্রহ উদ্বোধন করা হয়। ১৫ নভেম্বরে চুক্তির শেষ সময় থাকলেও পরে মিলমালিকদের অনুরোধে ২৫ নভেম্বর ধার্য করা হয়।
চালকল মালিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কোনো মিল মালিকের ধান উৎপাদনের ব্যবস্থা নেই। যে ধান ক্রয় করে আপনারা সারা বছর মিল চালান তাতে সরকার ভর্তুকি দেয়া। সরকার সার ও সেচে ভর্তুকি দিয়েছে। সরকারের কাছ থেকে লাইসেন্স নিয়ে ঋণ করে চালকল চালু করেছেন। সরকারের কাছ থেকে যেহেতু সুবিধা নিয়েছেন (তাই) চাল দিয়ে সরকারকে সহযোগিতা করেন।