ফেনী আলিয়া মদ্রাসার অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসানের পদত্যাগের জন্য জেলা প্রশাসক নিকট স্মারকলিপি প্রদান 

আগস্ট ২৭ ২০২৪, ১৪:২২

Spread the love

আনোয়ার হোসেন, বুরো প্রধান চট্টগ্রাম : ফেনী   আলিয়া   কামিল   মাদ্রাসার    আতঙ্কের    নাম    হচ্ছে  অধ্যাক্ষ     মাহমুদুল   হাসান    ।   সে   শুধু     টাকা  লুটপাট ও  নারী     যৌন    হয়রানি    করে     খান্ত   হয়নি   ।  তাঁর  অপকর্মের    ঘটনায়     জড়িত     আছে    তার   দোসর   বাহিনীর   কয়েকজন     দালাল   চক্রের    সদস্য  ।     তারা   সবসময়    কিছু টাকার        সুবিধা   পাওয়ায়   জন্য  কুকমের্র      জড়িত থাকতো অধ্যাক্ষ মাহমুদুল হাসান সাথে।মাদ্রাসার    উপাধ্যক্ষ   সাহেব    বিগত   ২০২৩  সালের   জানুয়ারী    মাসের   প্রথম   সপ্তাহে   বিদায়    নিয়ে    যাওয়ার   পর  মাদ্রাসা   মসজিদের   মোয়াজ্জেম   এবং    মাদ্রাসার   নন এমপিও  শিক্ষক   শহিদ  উল্লাহ   কিভাবে    উপাধ্যক্ষের  বাস ভবনে    পরিবার   নিয়ে    থাকে   এবং  মসজিদের   ভিতর   প্রাইভেট    পডাতে   পারে    সেটা নিয়ে মাদ্রাসার  ছাত্র   ছাত্রী   শিক্ষক  ও   এলাকা   বাসীর  দাবি  ।

হোস্টেল   সুপার     আনোয়ার   হোসেন    কিভাবে   হোস্টেলের   দায়িত্ব   পালন  না   করে    মাসিক     ৩০০০টাকা    করে  ১০  বছর   পযন্ত  এবং   নুরানি   বিভাগ  থেকে    ও   মাসিক     ৫০০০টাকা   করে     কিভাবে   নিতে    পারে।    সকলের   মনে  নানা   প্রশ্ন দেখা   দিয়েছে  ।   নাম  না  বলার  জন্য    মাদ্রাসার    অধ্যাক্ষ   মাহমুদুল   হাসানের   সকল   অপকর্মের   মুল   নায়ক    হচ্ছে   হোস্টেল সুপার আনোয়ার    হোসেন  ।   তাঁকে    জিজ্ঞেস   করিলে    সকল     অপকর্মের    হিসাব নিকাশ   বের   হবে।

আওয়ামী  সন্তাসী    গুন্ডা  মাস্তান    অধ্যাক্ষ      মাহমুদুল    হাসান    মাদ্রাসার      নিজের   অফিসে     মাদ্রাসা   মার্কেটে  এমনকি   বিভিন্ন    জায়গায়    ছাত্র ছাত্রীদের     সামনে    নিজেকে    একজন    কুক্ষাত   গুন্ডা লম্পট   দুনীতি বাজ অযোগ্য  অধ্যাক্ষ  হিসেবে    পরিচয়  দিতো।

এজাতীয়      কথা    শুনার    সাথে   সাথে   ছাত্র ছাত্রী    শিক্ষক   অভিভাবক    সবাই   হাসতো   আর    একে   অপরকে    পাগল  ও   ভদ্র   মেজাজের   লোক  বলতো।    দ্বীনি   প্রতিষ্ঠানে    এই  গুন্ডা    অধ্যাক্ষ   মাহমুদুল   হসানের   চাকরি   করার   প্রয়োজন   নাই    অভিল্মবে    এলাকাবাসি   তার  পদত্যাগ    চায় ।  তাকে   অবশ্যই   পদত্যাগ     করে   চলে  যাওয়া  উচিত।

মাদ্রাসার   সকল   পাবলিক   পরীক্ষার   ফরম   পূরণ   করার  সময়   জোরপূর্বক   অতিরিক্ত     দিগুণ    টাকা   আদায়   করে    তাহা   তার   দোসর   বাহিনি   নিয়ে ভাগবাটোয়ারা   করে   নিত  ।   এমনকি    সকল   পাবলিক   পরীক্ষার   সময়ও তার  দোসর   বাহিনী  দের  কে    দিয়ে    কেন্দ্রের   কাজেই   ব্যবহার করা   হত  এবং    তাদেরকে      মোটা    অংকের   টাকা    দেওয়া  হত  ।   বাকি    সকল    শিক্ষক  সবসময়   টাকা   পয়সা   থেকে    বঞ্চিত   থাকতো  । কেহ   কিছু   বলিলে   সমস্যা     তাইতো  বলি   তেলের   মাথা য়   তেল    অন্য    মাথায়   জল ।

যে   সকল  পাবলিক   পরীক্ষায়  ব্যবহারিক   পরীক্ষা     থাকিতো    ।   জে  ডি  সি    থেকে   শুরু   করে   কামিল   পর্যন্ত   প্রতি  বিষয়     ১০০    টাকা   থেকে   শুরু    করে     ১০০০  টাকা   পর্যান্ত    ছাত্র ছাত্রী     দের  কে  দিতে    হতো     ।   কোন  গরিব   ছাত্র ছাত্রী        টাকার    সমস্যার   কথা   বলিলে    তেলে  ভেগুনে   গরম    হয়ে    যেত   এই    টাকা   থেকে  বিষয়   ভিত্তিক   শিক্ষক কে   এক  থেকে   দুই  হাজার  টাকা   করে  দিত।    বাকি   টাকা       দূর্নীতিবাজ   লোভী     অধ্যাক্ষ   ও তার  দোসর বাহিনী   মিলে       ভাগ  করে   নিতো। এজন্য   বিভিন্ন    প্রতিষ্ঠানের সকল   ছাত্র ছাত্রী   অভিভাবক   সহ  সবাই     দূর্নীতি   বাজ   অযোগ্য   অধ্যাক্ষ   মাহমুদুল হাসানের      পদত্যাগ   করার   জন্য

জেলা   প্রশাসকের     নিকট  স্মারকলিপি   জমা   দিয়েছে  ।  সকলের  এক    দাবি     অযোগ্য   অধ্যাক্ষ   “তুই  কবে  যাবি ।”

২০২২  সালের    নতুন  ক্যারিকুলামের    সাথে     সাথে   ফেনী  আলিয়া   কামিল   মাদ্রাসায়       অযোগ্য    অধ্যাক্ষ    মাহমুদুল   হাসান   ও    তার     দোসর   বাহিনী     নতুন    ক্যারিকুলামের   মাধ্যমে    সমাপনী পরীক্ষা     টেস্ট   পরীক্ষা      ফাস্ট   ইয়ার   ফাইনাল    সেকেন্ডিয়ার     ফাইনাল সহ    সকল   শ্রেণিতে   কোন    ছাত্র ছাত্রী    কোন   এক    বিষয়   ফেল   করিলে    প্রতি   বিষয়    কমপক্ষে   ১০০    টাকা   থেকে    শুরু    করে   আরও  বেশি    টাকা    পযন্ত    দিতে   হত   সাথে      অভিভাবক কে      অনেক   হয়রানির  শিকার    করা    হত     কথায়    আছে   সাতদিন   চোরের   একদিন   গিরোস্তের  আজকে  পালিয়ে ও  শান্তি তে   নেই  ।  পদত্যাগপত্রের    বিকল্প   কিছু  নেই৷।

এই বিভাগের আরো খবর


আরো সংবাদ ... আরও