ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাঙ্গীতে তাপমাত্রার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তরমুজের দাম
মোঃ আলমগীরঃ ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাঙ্গীতে তাপমাত্রা যেমন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তেমনি বাড়ছে তরমুজের দাম। কেজিপ্রতি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। আর খুচরা দোকানে প্রতিকেজি চালও একই দামে বিক্রি হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ করেই বালিয়াডাঙ্গীতে তরমুজের দাম বেড়ে গেছে। কিন্তুু তরমুজ বেপারীরা ক্ষেত থেকে তরমুজ কিনে নিয়ে আসে পিচ হিসাবে এরা বাজারে বিক্রি করতেছে কেজি হিসাবে।
গ্রীষ্মের তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে উপজেলার মানুষ। দাবদাহ থেকে সামান্য পরিত্রাণ পেতে ইফতারে ধর্মপ্রাণ রোজাদাররা তাইর তরমুজ পছন্দ করেন। কিন্তু আকাশছোঁয়া দামের কারণে এখন আর তরমুজের স্বাদ নিতে পারছেন না নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষেরা। এরই মধ্যে তরমুজের দাম সাধারণ ক্রেতাদের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে। অভিযোগ উঠেছে- সিন্ডিকেট করে তরমুজ ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো তরমুজের দাম বাড়িয়েছে। সরবরাহ থাকলেও সংকটের কথা বলে তরমুজের দাম বেশি নিচ্ছেন।
তরমুজ কিনতে আসা এক ব্যাক্তি বলেন, এক কেজি চাল কিনতে লাগছে ৬০ টাকা। আর এক কেজি তরমুজও কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকা। যা সবার পক্ষে কেনা সম্ভব নয়।
তরমুজ বিক্রেতা রেজাউল করিম বলেন, তাপদাহে বর্তমানে বাজারে তরমুজের চাহিদা বেশি। আর চাহিদার তুলনায় আমদানি কম। এ জন্য তরমুজের দাম অনেক বেশি। তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।এখানে অভিযোগ উঠেছে প্রতিপিচ তরমুজ ৫০ টাকায় কিনে আর বাজারে নিয়ে বেপারীরা কেজি বিক্রি করতেছে ৬০ টাকা যাতে উক্ত তরমুুুুজের দাম দাড়ায় ২৫০টাকা। এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাইছেন সাধারন জনগন।