শপিং মল, দোকান খোলার সিদ্ধান্তে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

মে ০৪ ২০২০, ২০:০৮

Spread the love

আগমনী ডেস্ক: শপিং মল, দোকান খোলা রেখে লক ডাউন বাস্তবায়ন কতটা সম্ভব? বলে প্রশ্ন উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতির সভাপতি তৌফিক এহেসান বলেছেন   সরকারের এমন সিদ্ধান্তে আমরা সবাই খুব খুশি। ঈদের আগে আমাদের ব্যবসায়ীদের দোকান-পাট, শপিংমল খোলা খুব জরুরি ছিলো।

আসন্ন ঈদুল ফিতর সামনে রেখে কেনাকাটা ও ব্যবসণিজ্যের জন্য শর্তসাপেক্ষে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। তবে তা সর্বোচ্চ বিকেল ৫টা পর্যন্ত।আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে দেওয়া এক আদেশে এই সিদ্ধান্তের কথা বলা হয়।

দোকানপাট খোলা রাখার বিষয়ে বলা হয়, রমজান ও ঈদুল ফিতর সামনে রেখে সীমিত পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্য চালু রাখার স্বার্থে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। তবে বেচাকেনার সময় পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। বড় শপিংমলের প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। শপিং মলে আসা যানবাহনকে অবশ্যই জীবাণুমুক্ত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। দোকানপাট এবং শপিং মল বিকেল ৫টার মধ্যে অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

বিষয়ে মন্ত্রপরিষদ সচিব খন্দকাল আনোয়ারুল ইসলাম     বলেন, সর্বোচ্চ ৫ টা পর্যন্ত বলা হয়েছে। কিন্তু নিজ নিজ এলাকার পরিস্থিতি  বিবেচনা করে স্থানীয় প্রশাসন তাঁদের সুবিধামতো নির্দেশনা দিতে পারবে। অর্থাৎ তার আগেই বন্ধ রাখার কথা বলতে পারে।

আদেশে আরও বলা হয়, সাধারণ ছুটির সময় এক জেলা থেকে আরেক জেলা এবং এক উপজেলা থেকে আরেক উপজেলায় জনসাধারণের চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ছুটির সময় আান্তজেলা গণপরিবহন বন্ধ থাকবে।
আগে সন্ধ্যা ৬।টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত বাইরে যাওয়ার বিষয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও নতুন আদেশে বলা হয়েছে, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাত আটটা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে আসা যাবে না।

এই বিভাগের আরো খবর


আরো সংবাদ ... আরও