তিনি বলেন, গণপরিবহনের যাত্রী, চালক, সুপারভাইজার, চালকের সহকারী, টিকিট বিক্রয়কারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। বাসস্ট্যান্ডে হাত ধোয়ার জন্য পর্যাপ্ত সাবান, পানি অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবস্থা রাখতে হবে। আসন সংখ্যার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা যাবে না। অর্থাৎ যত শত যাত্রী পরিবহন নীতি কার্যকর হবে। দাঁড়িয়ে যাত্রী পরিবহন করা যাবে না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে গাড়ি চালাতে হবে। ক্লিপের শুরু এবং শেষে যানবাহন জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
শর্ত মেনে গণপরিবহন চালানোর জন্য মালিক শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানান সেতুমন্ত্রী।
এর আগে ১৯ আগস্ট বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি আগের ভাড়া কার্যকর করার প্রস্তাব দেয়। করোনা মহামারির শুরুতে ৬০ শতাংশ ভাড়া বেড়েছিল গণপরিবহনে।
বুধবার (২৬ আগস্ট) রাতে গণপরিবহন মালিকদের একটি জরুরি বৈঠকে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে সাধারণ ভাড়ায় গণপরিবহন চালানোর সিদ্ধান্ত হয়।
গত ৩১ মে সরকার আন্তঃজেলা বাস পরিষেবাসহ সকল বাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। করোনার কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য মোট আসনের অর্ধেক যাত্রীকে নিয়ে যানবাহন চলাচলের শর্ত হিসেবে বাস ভাড়া বাড়ানো হয়।