এ ঘটনায় শনিবার ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
ভুক্তভোগী জানান, তার মা-বাবা মানুষের জমিতে চাষাবাদের কাজ করতে গেলে সজল রায় তাদের বাড়িতে গিয়ে বিভিন্ন প্রলোভনসহ বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। একপর্যায়ে সজল রায় তাকে ধর্ষণ করে, যার ফলে সে এখন অন্তঃসত্বা হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগী একটি অসহায় দুস্থ পরিবারের মেয়ে এবং কিছুটা মানসিক প্রতিবন্ধী। এই সুযোগে ধর্ষক তাকে ধর্ষণ করে। মেয়েটি এখন অন্তঃসত্ত্বা।’
পুলিশ এ বিষয়ে খবর পেয়ে ভুক্তভোগীকে থানায় নিয়ে যায়। পরে ধর্ষণ মামলায় এজাহার করে ভুক্তভোগীকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য পিরোজপুর সিভিল সার্জন কার্যালয় প্রেরণ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া। তিনি বলেন, ‘ধর্ষককে গ্রেপ্তারের জোড় চেষ্টা চলছে।’