হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ৩ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিল কাতার এয়ারওয়েজ
এ বিষয়ে লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম বলেন, আমরা কাতার এয়ারওয়েজের কাছে এর ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছি, তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত জানার অপেক্ষা রয়েছি। লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশন কোন স্বাস্থ্য সনদ ইস্যু করে নি কখনো। বাংলাদেশ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে আমরা যেটা করেছি – তা হলো বাংলাদেশি নাগরিক কিংবা ব্রিটিশ-বাংলাদেশী দ্বৈত নাগরিক যাত্রীরা তাদের একটি স্বাস্থ্য ঘোষণাপত্র দিবেন, তা আমরা সত্যায়িত করেছি। এটি বাংলাদেশে যাওয়ার পর ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে। এই ঘোষণাপত্র আমরা এখনো সত্যায়িত করে যাচ্ছি ।
কাতার এয়ারওয়েজের পলিসিগত নতুন এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ কিংবা ব্রিটেনের কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের দেশের নাগরিকরা এখনো বিমান বাংলাদেশ ও এমিরটাস এওয়ারওয়েজে করে দেশে যাচ্ছেন। যাওয়ার সময় আমাদের সত্যায়ন করা হেলথ ডিক্লারেশন ফরম নিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে বাংলাদেশ থেকে ২৩ জুলাইয়ের পর বিশ্বের যে কোন দেশে যেতে করোনার নেগেটিভ সনদ অবশ্যই থাকতে হবে বলে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়। উল্লেখ্য, গত ৩০ মার্চ লন্ডন থেকে বাংলাদেশে সব ধরণের ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর গত ১৫ জুন থেকে কাতার এয়ারওয়েজ ও এমিরেটস এয়ারওয়েজ পুনরায় যাত্রী পরিবহন শুরু করে।